November 21, 2024
পাকিস্তান আমলে আখের খামারের নামে অধিগৃহীত হয়েছিল কিন্তু সাম্প্রতিক কালে অন্য উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে, পূর্বপুরুষদের এমন জমিজমা ফেরত পাওয়ার আশায় গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত সাহেবগঞ্জ বাগদা ফার্ম এলাকায় বসতি স্থাপন করেছিল অনেক সান্তাল পরিবার। এ সংক্রান্ত বিভিন্ন খবর থেকে জানা যাচ্ছে, এক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন দলভুক্ত কিছু স্থানীয় রাজনীতিবিদসহ অনেকেই তাদের আশ্বাস ও সমর্থন দিয়েছিল অতীতে, কিন্তু এমন অনেকে এবার হাত মিলিয়েছে সান্তালদেরকে উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্রে। ফেসবুকে মনোযোগ কাড়া একটি ভিডিওসহ বিভিন্ন সূত্রে আমরা অনেকেই দেখেছি কতটা অন্যায়ভাবে ও সন্ত্রাসী কায়দায়, তাও আবার পুলিশের উপস্থিতিতে এবং তাদেরই সহায়তায়, উচ্ছেদের কাজটি সম্পন্ন হয়েছে। এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর এখন দেশের সচেতন মহলে অনেকের টনক নড়তে শুরু করেছে কিছুটা হলেও, যা আশাব্যঞ্জক।
গোবিন্দগঞ্জের ঘরবাড়ি-সহায়সম্বল ও স্বজন হারানো যেসব সান্তাল এখন অনাহারে অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন, যাঁরা হয়রানিমূলক মামলার কারণে লুকিয়ে বা পালিয়ে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন, বা গুলিতে আহত হয়ে হাতকড়া পরা অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন – প্রয়োজনীয় বস্তুগত ও আইনি সহায়তা নিয়ে তাঁদের সবার পাশে দাঁড়ানো হল এই মুহূর্তের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। পাশাপাশি ঘটনাপ্রবাহের প্রতি নজর রাখা এবং প্রাসঙ্গিক সব খবর জনসমক্ষে নিয়ে আসার কাজটিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। এসব কাজ যাঁরা নিষ্ঠার সাথে করছেন, তাঁদের সংখ্যা বা ক্ষমতা হয়ত সীমিত, তবুও যাঁরা তৎপর রয়েছেন, তাঁদের মত লোক আমাদের আশেপাশে রয়েছেন বলেই বাংলাদেশকে নিয়ে এখনো আমরা আশাবাদী হতে পারি।
এদিকে আমরা যারা শুধু মৌখিক প্রতিবাদ বা বিবৃতি-বিশ্লেষণে নিয়োজিত রয়েছি, আমরাও সীমিত পরিসরে হলেও নাগরিক দায়িত্বই পালন করছি। এই কাজটিও ফেলনা নয়। তবে সংবাদ প্রতিবেদন থেকে শুরু করে প্রতিবাদ ও বিশ্লেষণের যে ধরনের ভাষা আমার চোখে পড়েছে, সেগুলো দেখে মনে হয়েছে, গোবিন্দগঞ্জে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ছায়ায় চালানো সন্ত্রাসের শিকার হওয়া সান্তাল জনগোষ্ঠীকে ঠিক কী নামে বা বিশেষণে অভিহিত করা হবে, তা নিয়ে যথেষ্ট বিভ্রান্তি রয়েছে, যদিও ক্ষেত্রবিশেষে ইচ্ছাকৃতভাবেও কিছু ভ্রান্ত উপস্থাপনা ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে (প্রশান্ত ত্রিপুরা ২০১৬)। এই প্রেক্ষাপটে একজন স্বনিয়োজিত নৃবৈজ্ঞানিক গবেষক হিসেবে আমি আমার কিছু পর্যবেক্ষণ ও মতামত তুলে ধরছি। আপনি যদি সহমত হন যে, বিপদগ্রস্ত মানুষদের জন্য ত্রাণ ও আইনি সহায়তার পাশাপাশি – বা এমনকি সেসবেরও আগে – দরকার তাদেরকে যথাযথ সম্মান জানানো, তাহলে আশা করব নিচের বক্তব্য আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন এবং এই আলোচনা ছড়িয়ে দেবেন, এতে আপনার কণ্ঠস্বর যোগ করবেন।
১. বাংলায় সাঁওতাল নামে পরিচিত জাতির সদস্যরা নিজেদেরকে ‘সান্তাল’ হিসেবেই অভিহিত করে থাকেন (ইংরেজি বানানে Santal; যতদূর জানি, নামটি উচ্চারিত হয় ‘দন্ত্য স’ দিয়ে)। তবে বাংলায় বহুকাল ধরে চলে আসা ‘সাঁওতাল’ নাম ও এর প্রচলিত উচ্চারণ (‘শাঁওতাল’) বা বানান নিয়ে তেমন কারো আপত্তি আছে বলে আমার জানা নেই। তথাপি আমরা যদি ‘সাঁওতাল’-এর বদলে ‘সান্তাল’ নামটি বলতে বা লিখতে শুরু করি, সংশ্লিষ্ট জাতির সদস্যরা সেটিকে স্বাগত জানাবেন বলেই আমার ধারণা। এই বিশ্বাসের ভিত্তিতে আজ থেকে আমিও ‘সান্তাল’ নামটিই ব্যবহার করব বলে ঠিক করেছি (আমার ধারণা যদি ভুল হয়, তা ওয়াকেবহাল ফেসবুক বন্ধুরা জানাবেন বলে আশা করছি)।
২. বাংলা উচ্চারণের ভিত্তিতে ‘সাঁওতাল’ নামটি ইংরেজিতে Shaotal বা একই ধরনের অন্যান্য অপ্রচলিত বানানেও অনেকে লিখে থাকেন, যা কাম্য নয়। ব্যক্তির ক্ষেত্রে যেমন, তেমনি জাতির বেলায়ও সংশ্লিষ্টরা যেভাবে নিজেদের নাম বলে, লেখে, যে ধরনের বানান ব্যবহার করে, তাই অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়। যেমন, কেউ যদি নিজের নাম বাংলায় মোহাম্মদ ছায়েদুল হক এবং ইংরেজিতে Muhammed Sayedul Hoque লিখে থাকেন, তাহলে অন্যদের কারো উচিত হবে না সেটিকে মুহাম্মেদ সায়েদুল, Chhayedool ইত্যাদি বানানে লিখতে শুরু করা!
৩. উপরে ‘জাতি’ শব্দটি প্রয়োগ করা হয়েছে সচেতনভাবে, ‘বহুজাতির বাংলাদেশ’ ধারণার আলোকে (প্রশান্ত ত্রিপুরা ২০১৫)। আপনি যদি মনে করেন বাংলাদেশ শুধু বাঙালির বা বাংলাভাষীদের দেশ নয়, বরং জনসংখ্যা যাই হোক, এখানে অন্য জাতি ও ভাষার অস্তিত্বও বরাবর ছিল, আছে, এবং আগামীতেও থাকা উচিত, তাহলে আপনিও ‘সান্তাল জাতি’ কথাটা ব্যবহার করতেই পারেন। আমার জানা মতে সান্তালদের কেউ এতে আপত্তি করবেন না। তবে এক্ষেত্রে এদেশের বুদ্ধিজীবীদের অনেকের আপত্তি থাকতে পারে, যদিও শুধু বাঙালিদের বেলাতেই কেন ‘জাতি’ ধারণা প্রযোজ্য হবে, কিন্তু অন্যদের বেলায় আলাদা শব্দ ব্যবহার করতে হবে, এ ব্যাপারে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে জোরালো কোনো যুক্তি আছে বলে আমাদের জানা নেই।
৪. বাংলাদেশে বাঙালি ভিন্ন অন্যদের বেলায় ‘জাতি’ শব্দটি ব্যবহারের অনীহা থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে চালু করা হয়েছে একাধিক সমষ্টিবাচক পদ, যেমন ‘উপজাতি’, এবং সচরাচর ক্ষুদ্র বিশেষণ সহযোগে ব্যবহৃত হয় এমন বেশ কিছু শব্দ, যথা ‘জাতিসত্তা’, ‘নৃ-গোষ্ঠী’ ও ‘জাতিগোষ্ঠী’। এছাড়া ‘নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী’, ‘নৃ-জাতি’, ‘জনজাতি’ ইত্যাদি পদও ব্যবহার করেন অনেকে। এগুলির অধিকাংশই অবশ্য নৃবিজ্ঞান বা অন্য কোনো সামাজিক বিজ্ঞানের সমকালীন দৃষ্টিকোণ থেকে সমর্থনযোগ্য বা অপরিহার্য নয়। বরং সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীর সদস্যরা যেহেতু ‘উপজাতি’ ও ‘ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী’র মত পদকে অবমাননকার মনে করেন, তাঁদের উপর জোর করে এগুলি চাপিয়ে রাখা কাম্য হতে পারে না। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পদগুলি কোন অর্থে বা কেন চালু করা হয়েছে, সে প্রশ্ন (অথবা ‘শব্দগুলিতো এখন সংবিধানে রয়েছে’ এমন যুক্তি) অবান্তর হয়ে যায়। যেমন আমরা জানি হিন্দুদেরকে ‘মালাউন’ নামে অভিহিত করলে তাদের অপমান করা হয়, কাজেই শব্দটির মূল অর্থ কী ছিল, সে আলোচনা অবান্তর, বরং হিন্দুদের মর্যাদা সমুন্নত রাখার ব্যাপারে সচেতন কোনো ব্যক্তি যে এটি ব্যবহার করবেন না, তা বলা বাহুল্য।
৫. সান্তালসহ বাংলাদেশের বহু প্রান্তিক জাতির সদস্যরা অধিকাংশই আপত্তি করবেন না যদি তাঁদের আদিবাসী বলা হয়। আগে যখন স্রেফ ‘আদিম’ অর্থে শব্দটি ব্যবহার করা হত, তখন অনেকের এ নিয়ে আপত্তি ছিল। তবে দুই দশকের অধিক কাল হল আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় অধিকার আদায়ের একটি হাতিয়ার হিসেবে শব্দটির ব্যবহার চলছে, এবং এই প্রেক্ষিতে সাংবিধানিকভাবে ‘আদিবাসী’ স্বীকৃতির দাবি এখনো ওঠানো হয় নিয়মিত। কেউ যদি মনে করেন, বাংলাদেশে কোনো জাতিকে আলাদাভাবে ‘আদিবাসী’ বলা যায় না, তাহলে তাঁর স্পষ্ট করা উচিত, কথাটা তিনি কোন অর্থে বলছেন। তিনি কি এই বলতে চান যে উক্ত জাতির ভাষা ও ভূমির অধিকার – যে ব্যাপারে আন্তর্জাতিক আইনে সমর্থন মেলে – তিনি অস্বীকার করেন?
৬. উপরের বক্তব্যের বিপরীতে এটাও দেখার বিষয়, যাঁরা ‘আদিবাসী’ শব্দটি ব্যবহার করছেন, তাঁরা কোন অর্থে তা করছেন। সেদিন টেলিভিশনে দেখলাম, এক সাংসদ সাহেবগঞ্জে উচ্ছেদের শিকার লোকদেরকে কখনো সন্ত্রাসী বলছেন, আবার কখনো আদিবাসী বলছেন। কিন্তু যাঁদেরকে তিনি ‘আদিবাসী’ বলছিলেন, তাঁদের বিশেষ কোনো অধিকারের প্রশ্ন দূরে থাক, মৌলিক অধিকার লংঘিত হওয়া নিয়ে যে তিনি উদ্বিগ্ন ছিলেন, এটা মনে হয় নি (বরং সান্তালদের উচ্ছেদ করার পেছনে তিনিও ছিলেন এমন অভিযোগ উঠেছে)। আর সাধারণভাবে দেখা যায়, ‘আদিবাসী’ শব্দটি অভ্যাসের বশে ব্যবহার করেন, এমন অনেক ব্যক্তি (যাঁদের মধ্যে অধ্যাপক থেকে শুরু করে সাংবাদিক, সবাই রয়েছেন) উক্ত নামে অভিহিত মানুষদের বেলায় ‘আদিম’, ‘দখলদার’, ‘সন্ত্রাসী’ ইত্যাদি বিশেষণ বা ব্যঞ্জনা জুড়ে দেন অবলীলায়। বিষয়টি মনোযোগের দাবি রাখে।
৭. কেউ যদি দাবি করেন যে, ‘আদিবাসী’ শব্দটা বাংলাদেশে আইনসম্মত নয়, তাহলে তাঁর কাছে আমরা জানতে চাইতে পারি, ২০১০ সালে প্রণীত ‘ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন’-এ ‘ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র সংজ্ঞা দিতে গিয়ে কেন ‘আদিবাসী’ শব্দটিকে টেনে আনা হয়েছে?
৮. বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে সাঁওতাল বলতে অনেকে আদিবাসী বর্গভুক্ত অন্যান্য জাতিকেও বুঝিয়ে থাকেন (পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রেক্ষাপটে যেমন সবাইকে ‘চাকমা’ মনে করার একটা প্রবণতা আগে ছিল)। সাহেবগঞ্জের ক্ষেত্রে হয়ত এটি হচ্ছে না, তবে সাধারণভাবে এ বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখা যেতে পারে।
৯. আপনি হয়ত জানেন যে বাংলা অঞ্চলের অনেক প্রান্তে সান্তালরা শুধু ভূমির অধিকারের প্রশ্নেই ‘আদিবাসী’ নয়, বরং এক অর্থে তাঁরা এখানকার ‘আদিভাষী’ও বটে। বাংলা ভাষার যে ‘দেশি’ শব্দভাণ্ডার রয়েছে, তার সিংহভাগ কিন্তু এসেছে সান্তাল ও মুণ্ডাদের মত বিভিন্ন আদিবাসী জাতির ভাষা থেকে। যদি পাঠ্যপুস্তকে এ বিষয়টি কোনোদিন না পড়ে থাকেন, তাহলে নিজেকে একটু প্রশ্ন করুন কেন এমনটি ঘটেছে। আর প্রশ্ন করুন সেসব বুদ্ধিজীবীদের, যাঁরা ইন্ধন দিয়ে চলছেন “বাংলাদেশে জাতি একটাই, বাঙালি”, বা “বাঙালিরাই এদেশের প্রকৃত আদিবাসী”, এমন মতবাদকে। তাঁদেরকে এই প্রশ্নটিও করুন, সাহেবগঞ্জের সান্তালদের উপর যে রাষ্ট্রীয় ছায়ায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা হয়েছে, এ ব্যাপারে তাঁদের কিছু বলার আছে কিনা। (এখানে একটা সতর্কতার তাগিদ যোগ করব: সান্তালদের ‘আদিবাসী’ বা ‘আদিভাষী’ হিসেবে দেখতে গিয়ে তাদের সংস্কৃতি ও ভাষাকে যেন ‘আদিম’ মনে করতে শুরু না করি, তা আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।)
১০. সবশেষে বলব, যে সান্তালদের নিয়ে আমরা আলাপ করছি তাদের প্রধান পরিচয় হল তারা মানুষ এবং বাংলাদেশের নাগরিক। সংবাদ শিরোনামসহ বিভিন্ন বিবৃতি ও বিশ্লেষণে ‘গুলিতে সাঁওতাল নিহত’, ‘পুলিশ-সাঁওতাল সংঘর্ষ’ ধরনের শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করার ফলে সান্তালদের মানবতাকে যে সূক্ষ্মভাবে আড়াল বা অবনমিত করা হচ্ছে, তা আমাদের খেয়াল করতে হবে (এ ধরনের সংবাদ পরিবেশনের সমস্যা নিয়ে সুনির্দিষ্ট অনেক উদাহরণসহ একটি বিশদ পর্যালোচনা রয়েছে তথ্যসূত্রে উল্লেখ করা আমার সাম্প্রতিক [২০১৬] একটি লেখায়)। চলুন, এই প্রবণতা রোধ করি, এবং অন্যায় ও সহিংসতার শিকার সান্তাল ভাইবোনদের পাশে আমরা সবাই দাঁড়াই। সেটা বাংলাদেশের সব গণতন্ত্রকামী নাগরিককে করতে হবে নিজেদের তাগিদেই। কারণ বহু শতাব্দীর বঞ্চনা-উপেক্ষা-নিপীড়ন সত্ত্বেও কিভাবে আত্মসম্মান ও মর্যাদা ধরে রেখে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হয়, তা আমরা হয়ত অনেকেই ভুলে গিয়েছি, কিন্তু সে শিক্ষা সান্তালদের ইতিহাস থেকে – তাদের চলমান সংগ্রাম থেকে – আমরা হয়ত নিতে পারি।
~~~
পুনশ্চ:
এই নোট লিখতে বসার পর একটুখানি নেট ঘাঁটতে গিয়ে চোখে পড়ল, উইকিপিডিয়ার বাংলা সংস্করণে ‘সাঁওতাল’দের আরেক নাম হিসেবে দেখানো হয়েছে ‘মান্দি’ (যা আসলে গারোদের আরেকটি নাম, যা তাঁরা নিজেরা ব্যবহার করেন)। কাজেই এ ধরনের উৎসে পাওয়া বিভিন্ন তথ্য ও ব্যাখ্যা ভালো করে যাচাইবাছাই করা দরকার। আর যাঁরা ইন্টারনেটে সক্রিয়, তাঁদের প্রতি আহ্বান জানাবো চোখে পড়া ত্রুটিগুলো যখন যতটুকু সম্ভব, ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়ার জন্য।
তথ্যসূত্র
প্রশান্ত ত্রিপুরা
  • (২০১৫) বহুজাতির বাংলাদেশে: স্বরূপ অন্বেষণ ও অস্বীকৃতির ইতিহাস, ঢাকা: সংবেদ।
  • (২০১৬) সব মালাউন নিপাত যাক, নয়া ইনকিলাব জিন্দাবাদ, আলুটিলা ছাড়িয়ে [ব্লগ], লিঙ্ক

Leave a Reply